আমেরিকান ওয়েব৩ নিয়ন্ত্রণ সার্কাস

এসইসি-সিএফটিসির লড়াই দেখে মনে হচ্ছে ওয়াল স্ট্রিটের বুল আর বিয়ারের লড়াই! 🤹‍♂️ গ্যারি জেন্সলার সাহেব তো সবকিছুকেই ‘সিকিউরিটি’ বানিয়ে দিচ্ছেন - এমনকি আমার দাদুর পুরনো রেডিওটাকেও যদি ব্লকচেইনে যুক্ত করি, সেটাও নিষিদ্ধ হয়ে যাবে!

ট্রেজারির ‘সাইলেন্ট কিলার’

ফিনসেন-ওএফএসি-আইআরএস এই তিন ভাইয়া তো ক্রিপ্টোকে দেখছে ডাকাতের মালের মতো! ট্যাক্স ফর্ম পূরণ করতে গিয়ে যে পরিমাণ কাগজ খরচ হয়, তাতে তো আমাদের বন উজাড় হয়ে যাবে! 🌳

হ্যাঁ ভাই, ডিসেন্ট্রালাইজেশন চাই… কিন্তু সরকার যখন বলবে ‘দাও ডেটা’, তখন সব প্রাইভেসি ভুলে যাই! 😂 আপনাদের কি মতামত? এই নিয়ন্ত্রণ মহাভারত সম্পর্কে কী মনে হয়?

বিন্যান্সের রাজত্ব আরো মজবুত!

গত জুনে বিন্যান্স পুরো বিশ্বের ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ের ৪১.১৪% দখল করে নিয়েছে! মানে ধরেন, আমাদের ডাকার রাস্তায় যত রিকশা চলে, তার চেয়েও বেশি লেনদেন শুধু বিন্যান্সে!

বিটকয়েনের অর্ধেক বাজার

৪৫.৬% বিটকয়েন ট্রেডিং হয় এখানে। ভাবুন তো, প্রতি দুইটা BTC ট্রেডের মধ্যে একটা বিন্যান্সে!

মজার বিষয়: এখন থেকে কেউ যদি বলে ‘ক্রিপ্টো মানেই ঝুঁকি’, জবাব দিন - ‘না ভাই, ক্রিপ্টো মানেই বিন্যান্স!’ 😂

কী বলেন? এই একচেটিয়া আধিপত্য কি ভালো নাকি খারাপ? কমেন্টে জানান!

এই আইনজীবীরা ট্রাম্পকে এমন একটি চিঠি লিখেছেন যা বিটকয়েন ব্লক রিওয়ার্ড হালভিং এর চেয়েও বিরল! তারা আমেরিকাকে ‘গ্লোবাল ক্রিপ্টো ক্যাপিটাল’ বানানোর জন্য তিনটি পয়েন্ট দিয়েছেন:

1. ইউএস কোম্পানিগুলিকে সাপোর্ট করুন: কয়েনবেসের মতো ফার্মগুলিকে বিদেশে পালাতে হবে না।
2. ক্রিপ্টো ভ্যালু রক্ষা করুন: প্রাইভেসি এবং ডিসেন্ট্রালাইজেশন যেন রেগুলেশনের শিকার না হয়।
3. ব্যবসার পরিবেশ ঠিক করুন: অপারেশন চোকেপয়েন্ট 2.0 শেষ করুন!

SEC আর CFTC এর মধ্যে জুরিসডিকশন যুদ্ধ দেখতে দুই কাউবয়ের টর্নেডো ধরার চেষ্টার মতো! এই আইনজীবীরা কংগ্রেসকে বলেছেন: ‘স্টেবলকয়েনগুলিকে ক্যাসিনো চিপ না ভেবে স্ট্র্যাটেজিক ফাইন্যান্সিয়াল ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে দেখুন!’

আমার মতে, তারা বেশ ভালো প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু একটা জিনিস যোগ করতে চাই: টেক্সাসের এনার্জি জবের কথা বলুন - ‘ব্লকচেইন রিগ’ শুনলেই তেল-রাজ্যের সিনেটররা লাফিয়ে উঠবেন!

আপনাদের কী মনে হয়? নিচে কমেন্টে লড়াই শুরু হোক!

চীনের ব্লকচেইন ন্যাশনাল টিম যখন ৮২ বিলিয়ন ডলার লেনদেন করে, আমার মনে হয় আমাদের দেশের অটোভাইরা যদি এত টাকা কামাই করতো! 🤣

সত্যি বলতে: TFBP প্ল্যাটফর্ম দেখে মনে হচ্ছে, যেন সরকারি অফিসের বাবুর্চিও এখন হাই-টেক রেস্তোরাঁ চালাচ্ছে! সাপ্লাই চেইন ফাইন্যান্স থেকে শূকর ট্র্যাকিং পর্যন্ত - এটা বাংলাদেশে হলে আমরা বলতাম ‘ডিজিটাল হাট’! 😂

আসল মজা হলো: ওরা যে পদ্ধতিতে ‘ভালো টাকা দিয়ে খারাপ টাকা তাড়াচ্ছে’ (local analysts-এর ভাষায়), তা আমাদের ঈদের বাজারে ভেজাল বিরোধী অভিযানের মতো!

প্রযুক্তির নেশায় সবচেয়ে অবাক করা বিষয়? ব্যাংকার আর সরকারি কর্মচারীরা এখন ব্লকচেইনে কাজ করে - যেন আমার保守 চাচা suddenly EDM কনসার্টে ড্যান্স করছে! 💃

[ইমেজ সুজেশন: একটি শূকর Blockchain লেজারে QR কোড স্ক্যান করছে]

কমেন্টে জানাও - তোমার মনে হয় বাংলাদেশে এমন ‘ডিজিটাল হাট’ কবে আসবে? আমি বলি আগামী ঈদের আগে না আসলে আমরা নিজেরাই বানাই!